অল্প ইনভেস্টমেন্ট ১০ লাভজনক ব্যবসা
আমাদের সব সময় কিছু ছোট বিজনেস আইডিয়া দরকার পড়ে। যেখানে আমরা অল্প ইনভেস্ট করে কিংবা কিছু মাত্র ইনভেস্ট করে একটা ভালো ব্যবসা শুরু করতে পারি এবং যে ব্যবসা ভবিষ্যতে আরও বড় হতে পারে এরকম ব্যবসার আইডিয়া আমাদের খুবই প্রয়োজন পড়ে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনেক বেশী টাকা ইনভেস্ট নাকরে একটি দারুন ব্যবসা চালু করতে চান। আজকের তেমনই দশটি ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করব যেখানে কম ইনভেস্ট করে বা ইনভেস্ট একদমই না করে ভালো ইনকাম করতে পারেন ঘরে বসে বসেই এবং ভবিষ্যতে চাইলেএটিকে বড় ব্যবসার রূপ দিতে পারেন।
শুরু করার আগে কিছু কথা বলেনিতে চাই - কোনো ব্যবসা ছোট হয়না , যেকোনো ছোট ব্যবসাকে একাগ্রতার সঙ্গে করতে পারলে তা এক দিন বটবৃক্ষের মতন বড়ো হতে বাধ্য। সুদু টাকা দিয়ে ব্যবসা হয়না , ব্যবসা করতে গেলে উপযুক্ত বুধ্যির প্রয়গ জানতে হয়ে। লোকডাউনে অনেকে ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে আবার উল্ট দিকে লোকডাউনে বেশকিছু ব্যবসার জন্ম হয়েছে। কোন ব্যবসা কখন, কোথায় ,কিভাবে করতে হবে এটা জানা খুবই পরিজন।
*ডেলিভারি বিজনেস:
অনলাইনের যুগে মানুষ এখন গৃহ বন্দি থাকতে ভালোবাসেন।জামা কাপড় থেকে খাবার -দাবার সব কিছু এক ক্লিকে ঘরের দরজায় এসে হাজির হয়। যত দিন যাবে এই ব্যবস্থা আরো বাড়বে। এই সুযোগে বেশ কিছু কোম্পানি খাবার ডেলিভারির ব্যবসা করছেন। আপনিও শুরু করতে পারেন লোকাল লেবেলে।
আপনার প্রথমেই মাথায় আসবে জোমাটো বা সুইগির মত কম্পানি যেগুলি এরকম ব্যবসা অলরেডি করছে কিন্তু লোকাল মার্কেটে খোঁজ নিলে দেখতে পাবেন কিছু ছোট ছোট দোকানদার আছে যাদের পার্সোনাল ডেলিভারির জন্য লোক দরকার হয়। এছাড়াও বড় শহরে ডেলিভারির সুবিধা থাকলেও ছোট শহরগুলিতে এখনো এই সুবিধা উপলব্ধ নয়। আপনি যদি আপনার একটি নিজস্ব ডেলিভারি কোম্পানি খুলতে পারেন যা শহরের মধ্যে ডেলিভারি করতে সক্ষম তাহলে সে ব্যবসা খুব দ্রুত উন্নতির মুখ দেখাতে পারবে। প্রতি ডেলিভারিতে আপনি 40 থেকে 50 টাকা চার্জ করতে পারেন। আরো মজার ব্যাপার যে সকল ব্যবসা বা রেস্টুরেন্টে এখন সুইগী জোমাটোর সঙ্গে ব্যবসা করছে তারাও আপনার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাবে কারণ তাদেরকে বারবার কমিশন পে করতে হয়।
তাছাড়াও প্রতিটি রেস্টুরেন্টের নিজস্ব কিছু ডেলিভারি থাকে সেগুলো আপনি ডেলিভারি করতে সক্ষম হলে আপনার ব্যবসা দ্রুত উন্নতির পথে হাঁটবে। এছাড়াও ছোট ছোট দোকানদাররা আপনার সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেলে আপনি ছোট্ট একটি গাড়ি নিয়েই অল্প ইনভেস্টমেন্ট করে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনার ব্যবসা একবার বড় হয়ে গেলে আপনি নিজস্ব একটি মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইট বানিয়ে বেশকিছু ডেলিভারি বয় নিয়ে এই ব্যবসা চালাতে পারেন।
*সম্পত্তি রেন্ট :
সম্পত্তি রেন্ট শুনে চমকে যাবেন না। এখানে কোনো ঘর বা দোকান ভাড়ার কথা বলা হচ্ছে না। কারণ আমরা জানি ঘর বা দোকান কিনতে অনেক টাকা লেগে যায় , তাই সে ব্যাপারে আমরা আলোচনা করবো ন।. সম্পত্তি বলতে আপনার নিজস্ব এরকম অনেক কিছু আছে যা আপনি অন্যকে ভাড়া দিতে পারেন যেমন আপনার দামি ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ডিএসএলআর ক্যামেরা অথবা আপনার বাড়িতে থাকা অতিরিক্ত ফ্রিজ, আপনার বাইক ইত্যাদি এগুলো আপনার নিজস্ব সম্পত্তি।এগুলি দিয়ে আপনি একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন।
* গিফট প্যাক করার ব্যবসা:
গিফ্ট কেনা ভালোবাসে।, তাইতো গিফ্টের দোকান গুলিতে এতো সেল। বর্তমানে অনেকেই কিছু ইনভেটিক গিফ্ট প্যাকিং করে গিফ্ট দিতে ভালোবাসেন। যেমন অনেক চকলেট একসাথে সারপ্রাইজ গিফ্ট প্যাক অথবা অনেক ফটো নিয়ে দারুন পেকেজিংয়ের গিফ্ট ইত্যাদি।এরকম বেশকিছু আইডিয়া নিয়ে দারুন এই ব্যবসাটা চালু করতে পারেন। এই ব্যবসাটি এখন খুব চলছে, সোশ্যাল মিডিয়ার পেজগুলোতে একটু লক্ষ্য করলেই দেখতে পারবেন এই ব্যবসাটি এখন রমরমিয়ে চলছে। শুধু দরকার সুন্দর ভাবে গিফট প্যাক করার অভিজ্ঞতা।
যদি আপনি এই ব্যবসা সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনি ইউটিউবে দেখেও এই আইডিয়া তৈরি করতে পারেন। এবং আপনার আইডিয়া গুলি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি সুন্দর ভাবে পেজ তৈরি করে তার প্রচার করুন এখান থেকে একটি মোটা ইনকামে জেনারেট হতে পারে। এটি একটি দারুণ ব্যবসা।
* লেবার মিস্ত্রি সাপ্লাই :
লেবার মিস্ত্রির সাপ্লাই এজেন্সি খুলে দারুন একটি ব্যবসা চালু করতে পারেন। প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু কারণে আমাদের লেবার মিস্ত্রির পরিজন হয়। কিন্তু অনেকেই লোকাল লেবার মিস্ত্রির সন্ধান পেয়না বলে হয়রানি হয়। যদি ভালোকিছু লেবার মিস্ত্রি নিয়ে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন এর থেকে যথেষ্ট মুনাফা পাবেন।
প্রথমেই বিভিন্ন সেক্টরের লেবার মিস্ত্রির সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। তাদের সঙ্গে কন্টাক্ট করে নেবেন যে তাদের আপনি কাজ দেবেন বদলে একটি ছোট কমিশন আপনি রেখে দেবেন। সোশ্যাল মিডিয়া বা অনলাইনে আপনার সংস্থার প্রচার চালাতে থাকুন। এটা একটি অতি লাভ জনক ব্যবসা। পরবর্তী কালে নিজস্ব মোবাই app ও ওয়েব পেজ বানিয়ে ব্যবসা চালাতে পারেন। এই মার্কেটে কম্পিটিশান খুবই কম। যদি লোকাল লেবার মিস্ত্রির সঙ্গে ভালো যোগাযোগ থাকে লেগে পরতে পারেন এই ব্যবসাতে।
* টিউশনি সেন্টার :
শিক্ষা ব্যবস্থার জন্ম লগ্ন থেকে চলে আসছে এই টিউশনির ব্যবসা। সেই তালপাতার ছাউনির গুরু মশায় থেকে শুরু করে আজকের এসি ঘরের টিউশুনি। সময়ের সঙ্গে পাল্টে গেছে শিক্ষা ব্যবস্থা ও পড়াবার ধরণ কিন্তু পাল্টায়নি টিউশুনি ব্যবস্থা। দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই যাবে।
যদি আপনার সঙ্গে ভালো ভালো শিক্ষক শিক্ষিকার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকে তাহলে আপনি নেবে পড়তে পারেন এই ব্যবসাতে।
কোচিন সেন্টারের মতন আপনিও অল্প ইনভেস্টমেন্টে একটি টিউশনি সেন্টার শুরু করতে পারেন। সকলেই একটি ভালো টিউটর খুঁজে থাকেন। আপনি যদি কোন নামজাদা স্কুলের টিচারকে নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন তাহলে ভালো হয়। প্রথমদিকে পোস্টারিং করে প্রচার শুরুকরুন। পরীক্ষার পরে পরে এই প্রচার শুরু করলে খুবই ভালো হয়।আপনার সেন্টারটি যেন ইস্কুল কলেজের আশপাশেই হয়। এতে অনেক বেশি ছাত্র ছাত্রী পেয়ে যাবেন। এছাড়াও কম্পিউটারের মাধ্যমে স্মার্ট ক্লাস করাতে পারেন এতে আপনার প্রচার আরো বাড়বে। আপনার ছাত্র ছাত্রীরা পরীক্ষায় যত ভালো রেজাল্ট করবে আপনার প্রচার ততই বাড়বে। তাই শিক্ষা দনে বেশি করে গুরুত্ব দিতে হবে। এমন কিছু কোচিন সেন্টার আছে যারা মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকে। খুবভালো কোচিন সেন্টার খুঁজে বেরকরা দায়। এই ব্যবসাতেও কম্পিটিশন অনেক কম। যদি পড়াশুনা ভালোবাসেন নেবে পরতে পারেন এই ব্যবসাতে।
* ফুল গাছের নার্সারী :
গাছ ভালোবাসেন অনেকেই। অনেকেই বাড়িতে ফুল গাছ লাগাতে ভালো বসেন আবার অনেকে ছোট বাগান করেন। আপনি যদি ফুল গাছের নার্সারীর ব্যবসা করেন তাহলে ভালোই লাভ করতে পারবেন।
আপনার কাছে যদি অপ্রয়জনীয় জায়গা বা বাড়ির ছাদ থাকে তবে আপনি এই ফুল গাছের নার্সারীর ব্যবসা চালু করতে পারেন। গাছের ডাল থেকে কিভাবে নতুন গাছ করতে হয় বা ভালো গাছ করার জন্য কিকি সার ইত্যাদি যদি আপনার না জানা থাকে আপনি Youtube ঘেটে জেনেনিতে পারেন। গাছের পাশাপাশি টব ,সার ইত্যাদিও বিক্রি করতে পারেন। এখন অনলাইনেও গাছ বিক্রি হয়ে থাকে। আপনি অনলাইনের মাধ্যমে এই ব্যবসার প্রচার প্রসার করতে পারেন। ব্যবসা বড়ো হলে এই ব্যবসা দারুন ইনকাম দেবে।
*মোবাইল এক্সেসরিস :
মোবাইল নেয় এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল। মোবাইলের দাম যত কমছে মোবাইল ব্যবহার করি ততই বাড়ছে। মোবাইলের চাহিদা যতই বাড়ছে মোবাইল এক্সেসরিজের বিক্রিও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। হেডফোন, চার্জার,ইস্পিকার ইত্যাদি। কাস্টমারের চাহিদা মেটাতে প্রতিদিনই নতুন নতুন মোবাইল এক্সেসরিজের মার্কেটে আসছে।
অল্প ইনভেস্ট মেন্টে বেশি লাভের ব্যবসা মোবাইল এক্সেসরিসএর ব্যবসা। একটি ২০ বা ৩০ টাকার মাল আপনি ১০০ বা ১২০ তাকাতে বেচতে পারবেন। অল্প পুঞ্জি দিয়ে এই অতি লাভজনক ব্যবসাটি আপনি করতেই পারেন। কারণ এই প্রডাক্টের চাহিদা প্রচুর লাভের অংকটাও পাচুর। আপনি যদি অল্প পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করতে চানা তাহলে এই ব্যবসা করতে পারেন।এই প্রডাক্ট খুব কম দামে দিল্লি ও কলকাতার বিশেষ কিছু হোলসেলারের কাছ থেকে পেয়ে যাবেন।
আপনি যদি মার্কেটে বিভিন্ন মোবাইলের দোকানে কম দামে দিতে পারেন তাতেও অনেক বেশি লাভ করতে পারবেন। এছাড়াও অনলাইনে বিক্রি করে নিজের জন্য ভালো একটি ব্যবসা দাঁড় করতে পারেন।
* গাড়িতে ফাস্ট ফুডের দোকান :
ভ্রামমান ফাস্ট ফুডের দোকান যা ঘুরে ঘুরে ব্যবসা করতে পারে এতে লাভের পরিমান অনেক বেশি। ছোট গাড়ি মোডিফাই করে এই ব্যবসা করতে পারেন। দোকানে যেমন একটি এলাকাতে বিক্রি করতে পারবেন এখানে আপনি ঘুরে ঘুরে বিক্রি করবেন ,এতে আপনার কাস্টমার অনেক বেশি হবে। যদি আপনার খাবারের কোয়ালিটি ভালো হয় আপনার প্রচার অনেক বেড়ে যাবে।
অনলাইনের মাধ্যমে আপনাকে প্রচার চালাতে হবে। আপনার কাস্টমারের রিভিউ দিয়ে আপনি মার্কেটিং করতে পারেন।ভ্রমমান খাবারে দোকান বিদেশে পুরাতন হলেও আমাদের দেশে একটি নতুন কনসেপ্ট। আপনি যদি একটি ভ্রামমান ফাস্ট ফুডের দোকানের ভালো ব্র্যান্ড হতে হবে এটি খুব লাভজনক ব্যবসর রূপ নেবে। এই কন্সেপ্টেও কম্পিটিশান নেই বল্লেই চলে।
ভালো কিছু খাবারের আইটেম নিয়ে নেবে পড়তে পারেন এই ব্যবসাতে। কিছু লাইসেন্সের পরিজন হবে। সেগুলি নিয়ে শুরু করেদিন এই ব্যবসা।
* পি.জি.রেন্ট :
আজ মানুষ কাজের জন্য এ রাজ্য থেকে ও রাজ্য ঘুরে বেড়াচ্ছেন যে কারণে পি.জি.রেন্টের ব্যবসা দারুন ভাবে চলছে। আপনার কাছে যদি অতিরিক্ত ঘর বা জায়গা থাকে আপনিও শুরু করতে পারেন পি.জি.এর ব্যবসা।
পি.জি.এর ক্ষেত্রে একটি ঘর এবং ব্যবহারের জন্য আসবাব যেমন আলমারি,কাবাড,টিভি,ফিরিজইত্যাদি দিয়ে একটি মূল্য ধার্য্য করুন। এবার পি.জি.এর জন্য এড দিন। সোশ্যাল মিডিয়াতে এড দিতে পারেন। অফিস পাড়াতে পোস্টারিং করতে পারেন। পি.জি.তে ভাড়া থাকার জন্য অনেক মানুষ অনলাইনে খোঁজ করে থাকেন। কারণ পি.জি.-তে রেন্টে থাকলে রান্না বান্নার অতিরিক্ত ঝামেলা থাকেনা।
আপনার অতিরিক্তরুম গুলিকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে পি.জি.রেন্টে দিয়ে দিন। যথেষ্ট লাভ জনক ব্যবসা এটি এবং ভালো পি.জি.-এর চাহিদা প্রচুর।
* পুরাতন ইলেকট্রিক :
আমাদের ঘরে অনেক পুরাতন ইলেক্ট্রনিক জিনিস আমরা কিলো দরে বিক্রি করে দিই অথচ সামান্যখরচা করলে তা ভালো দামে বিক্রি করা সম্ভব। এরকম প্রচুর মানুষ পেয়ে যাবেন। এগুলি সংগ্রহ করে তা পুনরায় ঠিক করিয়ে বিক্রি করে দিতে পারেন।অনেকেই নতুন জিনিস কিনে পুরাতন জিনিটিকে ফেলে দেন। আবার অনেকের কাছে ঐ পুরাতন জিনিসটাই কেনার সামর্থ নেই। আপনি এই অপ্রয়জনীয় ইলেক্টিক্স মেশিন গুলি পুনরায় ঠিক করিয়ে বিক্রি করুন। দারুন একটি ব্যবসা দাড় করতে পারবেন।
অনলাইনে একটু খোঁজ খবর নিলে এরকম পুরাতন জিনিসের প্রচুর খোঁজ পেয়ে যাবেন। যোগ্য দামে কিনে তাকে ঠিক করিয়ে নিন ভালো লাভ রেখে পুনরায় অনলাইনে বিক্রি করে দিন। যদি কম দামে ভালো মাল কিনতে পারেন আয়নার লাভের পরিমান বেড়ে যাবে। যথেষ্ট লাভ জনক ব্যবসা যা ভবিষ্যতে অনেক বড়ো ব্যবসার রূপ নিতে পারে।পরবর্তী কালে নিজের ওয়েব সাইট বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন।
বিনা ইনভেস্টমেন্টে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা কি কি ভাবে করবেন ?
চা বিক্রি একটি কোটি টাকার ব্যবসা।
সম্পূর্ণ নতুন একটি ব্যবসা যা কোটি টাকার ব্যবসায় রূপান্তরিত করতে পারে।
পড়াশুনার পাশাপাশি ৫ টি ব্যবসা।
চাকরির পাশাপাশি করা যায় এমন পাঁচটি ব্যবসা।
এই ছিল অল্প ইন্ভেস্টমেন্টে ১০ টি লাভজনক ব্যবসা। যে ব্যবসা শুরু করবেন তার আগে সেই ব্যবসা সম্পর্কে ভালো করে জেনে নেবেন। কোথাথেকে মাল তুলবেন এবং কোথায় মাল বিক্রি করবেন অর্থাৎ বিজনেস মডেল আগে ভালো করে তৈরী করে ব্যবসাতে নাববেন। প্রতিবেদনটি কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেননা। ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন ,নমস্কার।