আজ এই প্রতিবেদনে দারুন পাঁচটি হোলসেল বা পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করব। হোলসেল ব্যবসা বা পাইকারি ব্যবসা সব সময় একটি লাভজনক ব্যবসা যদিও এই ব্যবসায় তুলনামূলকভাবে একটু ইনভেস্টমেন্ট বেশি হয়। পাইকারি ব্যবসা যেহেতু আপনি বাল্কে মাল বিক্রি করবেন সেহেতু এই ব্যবসাতে অনেক বেশি লাভের মুখ দেখা যায়। এটি সম্পূর্ণ একটি B২বা ব্যবসা। এই ব্যবসা একবার আপনি দাড় করাতে পারলে ,আপনার পরবর্তী জেনারেশনরাও এই ব্যবসা থেকে লাভের মুখ দেখতে পারবে।
প্রথমেই আমরা এই পাইকারি ব্যবসার বিজনেস মডেলটি বুঝে নেব তারপরে আমরা আলোচনা করব পাঁচটি দারুন লাভজনক হোলসেল বা পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে।
*ব্যবসার মডেল
হোলসেল ব্যবসা দারুন একটি লাভজনক ব্যবসা এবং এই ব্যবসাটি b2b ব্যবসা অর্থাৎ বিজনেসম 2 বিজনেস। এখানে কোনো রকম রিটেল সেল করা হয়না অর্থাৎ আপনি একজন হোলসেলার হলে আপনার কাছ থেকে ব্যবসায়ীরা মাল কিনে রিটেলে বেচবে। আপনাকে প্রোডাকশন হাউজ থেকে প্রোডাক্ট বাল্কে তুলে গোডাউন করতে হবে, এবং বিভিন্ন পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আপনাকে সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। তারা আপনার কাছ থেকে এই প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে পাইকারিতে বিক্রি করবে।
বুঝতেই পারলেন এই ব্যবসাতে আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করবেন প্রথমেই আপনাকে প্রোডাকশন হাউজ গুলি খুঁজে বার করতে হবে। যেখান থেকে আপনি খুব কম দামে এবং ন্যায্য মূল্যে বাল্কে প্রোডাক্ট তুলে আপনার গোডাউনে রাখতে পারবেন। এরপর আপনাকে খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে তাদেরকে আপনি বাল্কে লাভ রেখে কম দামে প্রোডাক্ট গুলি দেবেন এটাই হচ্ছে একজন পাইকারি ব্যবসায়ী অথবা হোলসেল ব্যবসাইর প্রধান কাজ। এই ব্যবসা দারুন একটি লাভজনক ব্যবসা। চলুন আমরা জেনে নিই পাঁচটি দারুন পাইকারি বা হোলসেল ব্যবসা সম্পর্কে।
*কাপড়ের পাইকারি ব্যবসা:
কাপড়ের পাইকারী ব্যবসা খুব ভালো একটি লাভজনক ব্যবসা আপনারা জানেন বাংলাদেশের জিডিপির অনেক অংশই এই কাপড়ের ব্যবসা থেকে এসে থাকে।বুঝতেই পারছেন এই ব্যবসার পোটেনশিয়াল কত খানি। সুতরাং আপনি যদি একটা কাপড়ের পাইকারী ব্যবসা করতে পারেন তাহলে এটি অতি লাভজনক ব্যবসা বা স্টার্টাপের রূপ নিতে পারে। আপনাকে প্রথমেই খুঁজে বার করতে হবে কোথা থেকে সব থেকে কম দামে কাপড় পাওয়া যায় অর্থাৎ ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট গুলিকে খুঁজে বার করতে হবে। এছাড়াও দিল্লী, মুম্বাই , কলকাতা, বাংলাদেশ ইত্যাদি জায়গা থেকে আপনি কম দামে কাপড় পেয়ে যাবেন অথবা রেডিমেড গার্মেন্টস পেয়ে যাবেন। রেডিমেড গার্মেন্টস এর উপর একজন হোলসেলার হিসাবে আপনি কাজ করতে পারলে দারুন একটি ব্যবসা তৈরি করতে পারবেন। এছাড়াও শাড়ির ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের ফুলিয়া, শান্তিপুর ইত্যাদি জায়গা থেকেও আপনি কাপড় জোগাড় করতে পারেন। আপনাকে কিছুদিন এই ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট গুলির পেছনে সময় দিতে হবে। সবথেকে সস্তায় সবথেকে ভালো কোয়ালিটির কোথায় কাপড় পাওয়া যায় বা রেডিমেড গার্মেন্টস পাওয়া যায় সেগুলি খুঁজে বার করতে হবে।
এই ব্যবসার জন্য আপনাকে প্রথমেই একটি গোডাউনের ব্যবস্থা করতে হবে যেখানে আপনি সুন্দরভাবে জিনিসগুলোকে রাখতে পারেন কারণ যেহেতু কাপড়ের ব্যবসা সেহেতু এগুলোকে কোনো ইঁদুর আছে এমন জায়গায় রাখতে পারবেন না একটু ভালো লোকেশনে ভালোভাবে জিনিসগুলোকে রাখতে হবে। এরপর আপনি মার্কেটের ছোট ছোট দোকানদার গুলোর সঙ্গে সম্পর্ক করতে পারেন, কারন তাদেরকেই আপনি এই প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন।
বর্তমানে প্রচুর মানুষ এই কাপড়ের উপর ব্যবসা করছে আপনি তাদের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেন। এছাড়াও নিয়মিত লোকাল মার্কেট ভিজিট করে কাপড়ের দোকান গুলির সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেন। এভাবেই আপনাকে সেলিং এর জন্য মার্কেটের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে হবে এবং নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচার চালিয়ে যেতে হবে। এভাবে আপনি একটি দারুন কাপড়ের হোলসেলার হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে পারেন। একবার আপনার পরিচিতি বেড়ে গেলে এই ব্যবসায় উন্নতি কেউ আটকাতে পারবে না। এটি দারুন একটি স্টার্টআপ যা আপনি শুরু করতে পারেন মাত্র 5 থেকে 10 লাখ টাকার মধ্যে। আপনার ক্ষমতার উপর নির্ভর করে আপনি কত বেশি টাকা এখানে ইনভেস্ট করতে পারবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে। এই ব্যবসাতে ইনভেস্টমেন্টের কোন সীমা নেই আপনার সেলের উপর নির্ভর করে ইনভেস্টমেন্ট বাড়িয়ে যেতে হবে।
*ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টের হোলসেলার:
আপনি একজন ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টের হোলসেলার হিসেবেও কাজ করতে পারেন। এই ব্যবসার ক্ষেত্রে ইনভেস্টমেন্ট 10 লাখ থেকে শুরু আপনার যতটা ক্ষমতা ততবেশি ইনভেস্টমেন্ট করতে পারেন। এটি একটি বেশী ইনভেস্টমেন্ট এর ব্যবসা। এক্ষেত্রে আপনাকে ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট অর্থাৎ টিভি, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি যারা তৈরি করে তেমন বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। বড় বড় ব্র্যান্ড যেমন LG , Sony,ভিডিওকন ইত্যাদি কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে ডিলারশিপ নিতে পারেন। এছাড়াও দিল্লি থেকে আপনি ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট কম দামে নিয়ে আসতে পারেন। আপনাকে এগুলো রাখার জন্য যথেষ্ট বড় একটি গোডাউনের প্রয়োজন হবে।এমন জায়গাতে গোডাউন নেবেন যেখানে বড়ো গাড়ি যাতায়াত করতে পারে। এখান থেকে আপনি খুচরা ব্যবসায়ীদের প্রোডাক্ট দিতে পারবেন । এক্ষেত্রে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াকে ইউজ করে এবং মার্কেট ভিজিট করে বিভিন্ন ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন এবং তাদেরকে প্রোডাক্ট গুলি বিক্রি করে যথেষ্ট বড় একটি লাভজনক ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট এর উপর ব্যবসা করছে বড় বড় হোলসেলার। মার্কেটে একটু বেশী কম্পিটিশন হলেও এখানে একবার পরিচিতি লাভ করলে এটি একটি অতি লাভজনক ব্যবসা হয়ে দাঁড়াবে।
*কাঁচা সবজির হোলসেলার বা পাইকারি:
আপনি কাঁচা সবজি ব্যবসার একজন হোলসেলার হতে পারেন। কাঁচা সবজি আমরা যেগুলো খেয়ে থাকি বা প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার করে থাকি সেগুলোর অনেক অংশই বাইরে থেকে আনা হয়। যেমন পেঁয়াজ আসে নাসিক থেকে, বাঁধাকপি আরো অন্যান্য সবজি আসে ব্যাঙ্গালোর থেকে, আদা-রসুন বিভিন্ন রাজ্য থেকে এসে থাকে এগুলোকে পাইকেরি হিসেবে আপনি যদি গাড়িতে নিয়ে আসতে পারেন এটি একটি দারুণ ব্যবসা হতে পারে।
আপনাকে প্রথমেই খুঁজে বার করতে হবে কোন রাজ্য থেকে কি ধরনের সবজি আমাদের রাজ্যে এসে থাকে এবং সেই রাজ্যে গিয়ে কোথা থেকে কম দামে কেনা যায় তার ব্যবস্থা আপনাকে করতে হবে। সেখান থেকে গাড়ি পাঠিয়ে আপনি কলকাতায় মার্কেটে পাঠিয়ে দিতে পারেন। কলকাতার কোলে মার্কেটে পাইকারি ব্যবসায়ী তাদের গাড়ি নিয়ে আসে সেখান থেকে নিলামে আপনি সবজি বিক্রি করতে পারেন।
আপনি যদি অন্য রাজ্য থেকে মাল না আনতে চান তাহলে আপনি কোলে মার্কেট থেকে রাত্রে বেলা যখন সব্জির নিলাম হয় তখন আপনি এখান থেকে কাঁচা সব্জি কিনে বিভিন্ন জেলাতে আপনি এগুলো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বিক্রি করতে পারেন। যদি আপনাকে কোলে মার্কেট থেকে নিলামে সব্জি কিনতে হয় তাহলে আপনাকে মাঝ রাতেই মার্কেটে আসতে হবে। এখানে বড় বড় গাড়িতে এবং ওয়াগনে মাল এসে থাকে। মাঝরাতে নিলাম হয়. নিলামে সেগুলি কিনে আপনি গাড়িতে করে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় সেগুলো পাঠিয়ে দিতে পারেন এবং যে মার্কেটে বিক্রী করবেন সেখানে আপনারা অবশ্যই একটা গোডাউন থাকা দরকার। সেখান থেকে রিটেল ব্যবসায়ীদের আপনি বিক্রি করতে পারেন। আপনাকে বিভিন্ন বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। তারা যেন জানে আপনি প্রোডাক্ট গুলি বিক্রি করেন এবং তারা নিয়মিত আপনার কাছ থেকে এই প্রোডাক্ট গুলো পেয়ে যাবে। চাষীদের কাছ থেকেও আপনি ডাইরেক্ট মাল তুলে ব্যবসা করতে পারেন।কাঁচা সব্জির হোলসেলার হিসেবে কাজ করতে গেলে মিনিমাম দশ লাখ টাকা নিয়ে আপনাকে নাবতে হবে। এই টাকার পরিমান নির্ভর করছে আপনি কি ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করছে তার ওপরে।
এই কাজ করার আগে কাজের অভিজ্ঞতা না থাকলে একদমই এই কাজ করা উচিত হবে না। যদি আপনার চেনা পরিচিত কেউ এ ধরনের কাজ করেথাকে, তার সঙ্গে মাসখানেক থেকে এই কাজের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারেন। একবার এই কাজের খুঁটিনাটি বুঝে গেলে আপনার ব্যবসা দ্রুত উন্নতির মুখ দেখবে এবং এটি একটি অতি লাভজনক ব্যবসা এবং দারুণ একটি ব্যবসার রূপ নেবে।
*সার্জিক্যাল আইটেম এর হোলসেলার:
আপনি একজন সার্জিক্যাল আইটেমের হোলসেলার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে মিনিমাম দশ লাখ টাকা নিয়ে আপনার নাবা উচিত। কি ধরনের এই ব্যবসাটি একবার জেনে নেওয়া যাক, সার্জিক্যাল আইটেম বলতে যেমন থার্মোমিটার,পেশার চেকাপের মেশিন PPT কিট ,মাস্ক ইত্যাদি প্রচুর জিনিস আছে যেগুলো ম্যানুফ্যাকচারার কাছ থেকে আপনাকে আনতে হবে। এগুলো আপনি পেয়ে যাবেন দিল্লি থেকে, মুম্বাই থেকে গুজরাট থেকে, আমেদাবাদ থেকে।
আপনাকে প্রথমে অনলাইনে সার্চ করে নিতে হবে কারা এই ধরনের প্রোডাক্টের উপরের মেনুফেকচারিং এর কাজ করছে। বড় বড় সংস্থার সন্ধান আপনি সহজেই পেয়ে যাবেন। তাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আপনাকে সেগুলি নিয়ে আসতে হবে এবং আপনাকে গোডাউনে মজুদ করে বিভিন্ন ঔষধের দোকান, ডাক্তার খানা , হসপিটাল, নার্সিং হোম এর সঙ্গে কন্টাক করে সেগুলো বিক্রি করতে হবে। এছাড়াও এই পোডাক্ট গুলি আপনি বিদেশে সাপ্লাই করতে পারেন।ভারতের তৈরী এই প্রডাক্ট গুলির বিদেশে চাহিদা প্রচুর। এটি একটি অতি লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসা শুরু করলে এবং এর খুঁটিনাটি বুঝে গেলে আপনি বুঝতে পারবেন এর লাভের পরিমান কত খানি। যদি একজন হোলসেলার হিসেবে আপনি ব্যবসা করতে চান তাহলে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
*স্যানিটারি ন্যাপকিনের হোলসেলার:
সেনিটারি ন্যাপকিন, বেবি ডাইপার, এডাল্ট ড্রাইভার এগুলির হোলসেলার হিসেবে আপনি কাজ করতে পারেন। আমাদের রাজ্যে প্রচুর ম্যানুফ্যাকচারার পেয়ে যাবেন, একটু অনলাইন ঘাটাঘাটি করলে। তাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আপনি এই ধরনের প্রোডাক্ট তুলতে পারেন। এগুলো আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য এবং এর চাহিদা অনেক বেশি। মেনুফেকচারারের কাছ থেকে আপনি মাত্র এক টাকা দু টাকা পিসে এই পেয়ে যাবেন।এগুলি নিয়ে আপনি গোডাউনে মজুদ করে অনলাইন প্রচার এবং মার্কেট ভিজিট করে যদি এগুলো প্রচার করতে পারেন তাহলে আপনি দারুন একটি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এছাড়াও অনেক ছোট ছোট কম্পানী আছে যারা এই ধরনের প্রোডাক্ট কিনে থাকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। স্যানিটারি ন্যাপকিন ও বেবি ডাইপার এগুলোকে বিদেশে রপ্তানী করতে পারেন। সেনেটারি ন্যাপকিন এর উপর হোলসেলার হিসাবে কাজ করলে যথেষ্ট পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আছে যারা এ ধরনের প্রোডাক্ট নিয়মিত নিয়ে থাকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
এই ব্যবসা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার মার্কেটিং এর উপর আপনার পরিচিতি উপর। তাই প্রথম থেকেই মার্কেটিং এবং পরিচিতি একটু বাড়িয়ে তুলতে পারলে একটি দারুণ ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
আরো পড়ুন :
চা বিক্রি একটি কোটি টাকার ব্যবসা।
সম্পূর্ণ নতুন একটি ব্যবসা যা কোটি টাকার ব্যবসায় রূপান্তরিত করতে পারে।
পড়াশুনার পাশাপাশি ৫ টি ব্যবসা।
চাকরির পাশাপাশি করা যায় এমন পাঁচটি ব্যবসা।
এই প্রতিবেদনে পাঁচটি হোলসেল ব্যবসার আইডিয়া আপনার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিলাম। ব্যবসা গুলো কেমন লাগলো তা জানাতে একদমই ভুলবেন না। অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে সেগুলো জানাবেন। সবার শেষে বলি -এই ব্যবসা গুলি করার আগে অবশ্যই এই ব্যবসাতে কাজ করে নিজের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে নেবেন। যে কোন ব্যবসা করার আগে অভিজ্ঞতা বিশেষ প্রয়োজন কারণ ব্যবসার মধ্যে অনেক খুঁটিনাটি জিনিস থাকে যেগুলো খুবই প্রয়োজন। একটি প্রতিবেদনে তা সম্পূর্ণ বলা যায় না। এখানে শুধু ব্যবসার আইডিয়া গুলো আপনার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিলাম। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
